হুম্ আচ্ছা বলতো তোকে সেদিন হাসপাতালেকে নিয়ে গেছিল। আর ডাক্তার তোকে কি রোগের কথা বলছিলো।
ছোট মামা বলল ,”কলার পাতা কাটা আছে সবাই কলার পাতায় করে খাব”।
একটা তুমির গল্প (পুর্নাঙ্গ) বাংলা গল্প
তবে সহজে প্রেম আসেনি আমার জীবনে, এসেছিল অনেকটা পথ ঘুরে। কারণ সমীর আমাকে অনেকবার বিভিন্ন ভাবে প্রেমের প্রস্তাব দিলেও আমি নানান অজুহাত দেখিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছি। কয়েকবারতো সে তার কয়েকজন বন্ধুকেও পাঠিয়েছিল। কিন্তু আমি আবার এই প্রেম-প্রীতিতে একটু কম বিশ্বাসী। কিন্তু কিজানি কিভাবে কখন জীবনে মোড় চলে এল, আমি যতই তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিই, সে ততই আমার পেছনে পড়ে থাকে। যেন আমাকে পাওয়াটাই ওর কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে।
যাদের ভাবনায় সমৃদ্ধ হয়েছে ছাড়পত্রের পাঠক।
সেটাও শুধুমাত্র এই রক্তিমেরি জন্য। যানিস সেদিন যদি রক্তিম না থাকতো তাহলে হয়তো আজকে আর তুই এখানে সবার সাথে তোর জন্মদিনের পার্টি করতে পারতি না। সেদিন তোর যখন অবস্থা অনেক সিরিয়াস হয়ে গেছিলো। কোনো মতেই তকে যখন আর বাঁচানোর রাস্তা আমাদের হাতে ছিলো না সেদিন এই রক্তিমই নিজের জীবন ঝুকিতে রেখে ওর দুটো কিডনী দিয়ে তোর জীবন রক্ষা করে।
আমরা পুকুর ঘাটে পৌঁছে দেখলাম ছেলের দল আগের থেকেই সেখানে হাজির। আমরা পৌঁছানোর সাথে সাথে খালাতো ভাই মনসুর বড় দুই টা পাতিল এগিয়ে দিল। ছোট খালা জিজ্ঞেস,”কি আছে এতে?”
রশিদাবাদ ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান হলেন – ফারুক
যাদের ভাবনায় সমৃদ্ধ হয়েছে ছাড়পত্রের more info পাঠক।
আরে নাহ, আন্টি তেমন কোনো ব্যাপার না। আসলে আমার একটু জরুরী কাজ পরে গেছে তো তাই ‘তাড়াহুড়ার মধ্য দিয়ে যেতে গিয়ে হঠাৎ চক্ষে একটা পোকা পড়ে যায়। আর তার জন্যই চক্ষু দিয়ে হালকা পানি পরছে। ওসব কোনো ব্যাপার না। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে। আচ্ছা আন্টি আমি এখন চলি আমার একটু তারাআছে।
পেছন ফিরে তাকালে মনে হয়, স্কুলই একমাত্র জায়গা যেখানে তুমি জীবনের সমস্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবে।
এই বলে সে রক্তিমকে জরিয়ে ধরে চিতংকার করে কান্না শুরু করে দিলো। তারপরেও যখন দেখলো যে রক্তিম কোনো কথা বলছে না তখন আস্তে করে ওর রক্ত মাখা ঠোঁটে নিজের দুটো ঠোঁট মিলিয়ে দিলো। এভাবে কতোক্ষণ রাখলো তা বলতে পারবে না। কিন্তু এক সময় যখন হঠাৎ রক্তিম জোড়ে নিঃশ্বাস নিয়ে দিশাকে জড়িয়ে ধরলো তখনি দিশা রক্তিমের ঠোঁট থেকে নিজের ঠোঁট দুটো ছারিয়ে নিলো। সে রক্তিমকে জাগতে দেখে খুশিতে কাঁদতে কাঁদতে ওকে আবারও শক্ত করে জরিয়ে ধরলো।
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনী
এদিকে দিশা মনে মনে ভাবে যে ছেলেটা হয়তো কোনো বখার্টে গুন্ডা হবে। ওর কাজি হলো শুধু মারপিট করা। কি সে সেদিন আসল ঘটনাটা জানতোই না। আসলে সেদিন কয়েকটা ছেলে মিলে একটা মেয়ের সাথে অসোভ্য তামি করছিলো। আর রক্তিম তখন সে রাস্তা দিয়ে কোথাও কাজে যাচ্ছিল। সে যখন দেখে যে সব ছেলেরা একটা মেয়ের সাথে অসভ্যতামি করছে তখন সে তাদের কাছে যায়। তারপর…